You cannot copy content of this page. This is the right with takmaa only

কাকদ্বীপে এস ডি পি ও অনিল রায়ের উদ্যোগে আলু পাইকারি ব্যবসায়ীদের ডেরায় হানা ও বাজার দর নিয়ে সতর্কতা

অম্বর ভট্টাচার্য, এবিপিতকমা, দঃ ২৪ পরগণা, ৮ই নভেম্বর ২০২০ : বর্তমানে বাজারে আলুর দর নিয়ে যে খেলা চলছে তাতে সাধারণ মানুষের নাভিশ্বাস উঠে যাচ্ছে। বাজারে গেলে আলু নিতে গেলে মানুষের মাথায় হাত কারণ বহু বাজারে আলু বিক্রি হচ্ছে ৪২ টাকা প্রতি কেজি এবং পেঁয়াজ ৮০ টাকা প্রতি কেজি। এত দাম বাড়ার জন্য খুচরো ব্যবসায়ীদের বক্তব্য পাইকারি ব্যবসায়ীরা বেশি দাম নিচ্ছে।আজ কাকদ্বীপের এস ডি পি ও অনিল রায় নিজের উদ্যোগে সায়ন দাশগুপ্ত (অতিরিক্ত জেলাশাসক, কাকদ্বীপ), কাকদ্বীপ থানা ও কোস্টাল গার্ড থানার পুলিশ আধিকারিক ও অফিসারদের সাথে নিয়ে প্রায় ১০টা পাইকারি ব্যবসায়ীর ডেরায় উপস্থিত হয়ে তাঁদের দর নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেন ও তার উপযুক্ত তথ্য প্রমাণ সরজমিনে দেখেন।

অনিল রায়ের উদ্যোগে গোটা পুলিশ বাহিনী ব্যবসায়ীদের মজুত আলু ও পেঁয়াজের ক্রয় ও বিক্রয়ের সমস্ত তথ্যের খাতা মিলিয়ে দেখেন ও ব্যবসায়ীদের সাথে কথা বলেন।তাঁদের হানার পর পেঁয়াজের পাইকারি দর নেমে দাঁড়ায় ৩৬ টাকা থেকে ৪২টাকা প্রতি কেজি যার ফলে বাজারে এই মুহুর্তে পেঁয়াজের খুচরো বিক্রি দর দাড়িয়েছে ৪২টাকা থেকে ৪৫টাকা প্রতি কেজি। আলুর ক্ষেত্রে পাইকারি দর হয়েছে ৩৬টাকা থেকে ৩৮টাকা প্রতি কেজি এবং বাজারে খুচরো বিক্রির দর হয়েছে ৩৯টাকা থেকে ৪০ টাকা প্রতি কেজি। দুজন ব্যবসায়ীর দর অধিক থাকায় তাঁদের সতর্ক করা হয়। প্ররবর্তীতে এধরণের আচরণ দেখলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়ে দেওয়া হয়। ডিমের খেত্রেও বাজার দর আগে ছিল ২০০ টাকা প্রতি ক্রেট (৩০ পিস) যা আজকের পর থেকে হয়েছে ১৫০ টাকা থেকে ১৬০টাকা প্রতি ৩০ পিস ডিমের জন্য। এস ডি পি ও অনিল রায়ের এই প্রশাসনিক উদ্যোগের ফলে মানুষ বেশ খুশি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *