শেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী নেতাজির সাইবেরিয়ার ওমস শহরে নির্মম অত্যাচারে মৃত্যু হয়, সত্য উদ্ঘাটন করতে এবার “নেতাজি বিচার ফাউনডেশন”
অম্বর ভট্টাচার্য, এবিপিতকমা, কলকাতা, ১১ই জুলাই ২০১৯ : নেতাজি সত্যিই আজও এক গবেষণার বিষয় হয়েই থেকে গেল। প্রায় ভারতের ৯৫% মানুষ আজও জানতে চায় দেশের এই বীর সন্তান সুভাষ চন্দ্র বসু-র শেষ অবস্থাটা কিভাবে কেটেছিল, আবার অনেকের মধ্যে এখনও কৌতূহল আছে সত্যিই কি নেতাজি মারা গেছেন না আজও কোথাও গাঁ ঢাকা দিয়ে বেঁচে আছেন, আবার অনেকে ভাবছেন এত বছর পর্যন্ত তিনি আর বেঁচে থাকতে পারেন না, কিন্তু যদি মারা গিয়ে থাকেন তবে তা কথায় এবং কিভাবে? এই নিয়ে মাঝেমধ্যে কিছু সংগঠনের উস্কানিতে তেঁতে ওঠে ভারতবাসী। এটা প্রমাণিত যে তিনি ১৮ই আগস্ট ১৯৪৫ সালে বিমান দুর্ঘটনায় মারা যান নি। যদি এই তথ্য মিথ্যা হয় তবে আসল তথ্যটা কি? তিনি কথায় আছেন বা যদি মারা যান তা কথায় এবং কিভাবে? কোন সরকার নেতাজি সম্পর্কে তেমন একটা উৎসাহী নন, কোন সরকারই চায় না নেতাজির আসল তথ্য উদ্ঘাটিত হোক, বা যে সরকারি নথি আজও মানুষের সামনে তুলে ধরা হয়নি তা তুলে দেওয়া হোক। যদিও কথাটা বলা কিছুটা হলেও মিথ্যা হয়ে যাবে।৩৪ বছর এই রাজ্যে বামফ্রন্ট শাসন করে গেছে, নেতাজিকে নিয়ে যথেষ্ট কুরুচিকর মন্তব্য করে গেছেন প্রয়াত মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসু। তিনি নেতাজিকে বলেছেন “তেজোর কুকুর”।যদিও রাজ্যের পালাবদল হতে তৃণমূল সরকারের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির উদ্যোগে কিছু অপ্রকাশিত তথ্য মানুষ দেখতে পেয়েছে ঠিকই কিন্তু যা দেখেছে তা মানুষের মূল রহস্য উন্মোচনের জন্য এক শতাংশ সাহায্য করবে না। আরও যেসব রহস্য এখনও আঁটকে রাখা হয়েছে তা প্রকাশ করা প্রয়োজন। ঠিক একইভাবে কেন্দ্র সরকারে কংগ্রেস সরকার কোনদিনও চায় নি নেতাজির বিষয় কখনও উত্থাপন হোক সাংসদে বা দেশের কোন কোনায় কারণ তারা জানতো নেতাজির বিষয় উদ্ঘাটন হলে তাদের কাঠগোড়ায় দাঁড়াতে হবে। মোরারজি দেশাই যখন প্রধানমন্ত্রী ছিলেন তখন একবার নেতাজি বিষয় উঠেছিল আর উঠেছিল যখন অটল বিহারি বাজপায়ি প্রধানমন্ত্রী ছিলেন সেই সময় আগের সব কংগ্রেস পেটোয়াদের দিয়ে করা কমিশন রিপোর্ট বাতিল করে নতুন কমিশন তৈরি হয় যার দায়িত্বে ছিলেন জাস্টিস মনোজ কুমার মুখার্জি, যার নেতৃত্বে সেই সময় মুখার্জি কমিশন হয়। আজও নেতাজির সেই অজানা তথ্য গোপনীয়তা বজায় রেখে চলেছে। যদিও এবছর প্রাধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেছেন স্বাধীন ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী একমাত্র নেতাজি, নেহেরু নয় এবং তিনি নেতাজির সেই স্বপ্নকে সফল করতে আন্দামান ও নিকোবর দ্বিপের নামকরণ করেছেন “স্বরাজ, স্বাধীন ও সুভাষ”। কিন্তু তাতে তো আসল রহস্য মানুষের সামনে উঠে এল না। নেতাজির তৈরি “ফরওয়ার্ড ব্লক” দলের কোন ভূমিকা ছিল না আসল রহস্যকে মানুষের সামনে তুলে ধরতে। নেতাজির যারা উত্তরসুরী ছিলেন তারাও তেমন একটা ভূমিকা পালন করেন নি বরং তারা কংগ্রেসের সাথে হাত মিলিয়ে নেতাজিকে সামনে রেখে বিদেশ ভ্রমণ করেছেন মাত্র।দেশবাশীকে বোকা বানিয়ে রেখেছেন, বলেছেন নেতাজি অন্তর্ধান রসহ্যের স্বার্থে তদন্তকে সাহায্য করতে তারা বিদেশে যাচ্ছেন। তারা কতটা কি সাহায্য করতে পারবেন? যদি সাহায্য করতে পারতেন তা শুধুমাত্র শরৎ চন্দ্র বসু বা ডাঃ সুনীল চন্দ্র বসু ।তারা তো কেউ ছিলেন না কমিশনে, ছিলেন শিশির বসু, কৃষ্ণা বসু, সৌগত বসু। আর এখন আছেন সুগত বসু আর চন্দ্র বসু। তারা নেতাজি সম্পর্কে কতটা জানেন যতটা জানেন ঐতিহাসিক বা গবেষক ডঃ পূরবী রায়? যাক সে কথা। সবের শেষ কথা কংগ্রেস দলটাই নেতাজিকে লুকিয়ে থাকতে বাধ্য করেছে। একমাত্র কংগ্রেস দলটাই নেতাজিকে মানুষের মন থেকে ভুলিয়ে দিতে বাধ্য করেছে। আর তাই এতগুলো অবিচারের মধ্যে এবার নতুন করে বিচার চাইতে আন্দোলন শুরু করতে গঠিত হল নেতাজি বিচার ফাউনডেশন। তারা এবার নেতাজির বিচারের দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিচ্ছেন। এই ফাউনডেশনের মূলে আছেন ডঃ ইন্দ্রনীল ভট্টাচার্য। সাম্প্রতিক এক সাংবাদিক সম্মেলনে এই ফাউনডেশনের আত্মপ্রকাশ ঘটল, উপস্থিত ছিলেন নেতাজি গবেষক ডঃ পূরবী রায়, শিক্ষিকা অমৃতা ভট্টাচার্য, জয়দীপ মুখার্জি (আইনজীবি, সুপ্রিম কোর্ট), অভিনেত্রী ও বিধায়ক দেবশ্রী রায় সহ বহু আইনজীবি এমনকি সরোজিনী নাইডু-র নাতি অভিজিৎ চট্টোপাধ্যায়। বক্তব্য রাখতে গিয়ে আইনজীবি জয়দীপ মুখার্জি বলেন, নেতাজির যে মৃত্যু ১৮ই আগস্ট হয় নি তা আমরা সকলেই জানি কিন্তু এটা জানি না যে তার মৃত্যু আসলে কথায় হয়েছিল। আমরা তথ্য থেকে জানতে পারি স্বাধীনতার পর ১৯৬৭ সাল পর্যন্ত নেহেরুর নির্দেশে নেতাজির এলগিল রোডের বাড়িতে আই বি দিয়ে নজরদারি চলেছে। তবে যদি নেতাজি ১৯৪৫ সালে মারাই যাবেন তার বাড়ির উপর নজরদারি কেন ছিল ১৯৬৭ সাল পর্যন্ত? বারবার বলা হচ্ছে নেতাজি সংক্রান্ত যে সব অপ্রকাশিত ফাইল আছে তা প্রকাশ করা যাবে না কারণ তাতে ভারতের সাথে কিছু দেশের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিঘ্নিত হবে। এটা একেবারেই ভিত্তিহীন কারণ সেই সময় সভিয়েত রাশিয়া ছিল আজ আর সেই নামটাই নেই। আর বাকি যে সব দেশের কথা উঠছে তাদের প্রশাসনিক রদবদল ঘটেছে আর তাতে সম্পর্ক কেন ব্যাঘাত ঘটবে। নেতাজি সাইবেরিয়ার ওমস শহরে একটা জেলে -৩৩ ডিগ্রি তাপমাত্রায় চিনের রাজার সাথে বন্দী ছিলেন। ভাল কথা সব বিতর্ক ছেড়ে দিলাম নেতাজির যে ৭২ হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি বা অলঙ্কার ছিল তার তো কোন খবর নেই। কে সেই সম্পত্তি আত্মস্বাদ করল। ওয়েলিংটন ব্যাঙ্কের মারফৎ এই বিশাল অঙ্কের টাকা কিভাবে কার মদতে বিদেশে চলে গেল? এর উত্তর কি দিতে পারবে বর্তমান প্রশাসন কর্তারা। আজ নেতাজির হাতে তৈরি আজাদ হিন্দ ফৌজের ৭৫ বছর পূর্তীতে প্রধানমন্ত্রী বলছেন নেতাজি দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী, খুবই আনন্দের সংবাদ যে তিনি নেতাজিকে উচিত সম্মান দিয়েছেন। কিন্তু সেই আজাদ হিন্দ ফৌজের ৭৫০০০ সৈন্যের কোন খবর কি তিনি দিতে পারবেন? আজ কতজন না খেতে পেয়ে রয়েছে বা তাদের শেষ অবধি কি অবস্থা হয়েছিল? আমরা সেগুলোকে এবার মানুষের সামনে তুলে ধরতে চাই।আমদের দাবি ভারতের তিনটে বিতর্কিত মৃত্যুর রহস্য উদ্ঘাটন করতে হবে ১) নেতাজি ২) শ্যামা প্রসাদ মুখার্জি ৩) লাল বাহাদুর শাস্ত্রী। পূরবী রায় বলেন, নেতাজি নিয়ে বলতে গেলে অনেক কথা বলার আছে, এত শোনার সময় হয়তো অনেকেরই নেই। আমি আজাদ হিন্দ ফৌজের ৭৫ বছর পূর্তীতে একটা কথা বলতে চাই, নেতাজি তো হারিয়ে গেছেন তো ঠিক কথা কিন্তু তার এত অনুগামীরা কোথায় চলে গেলেন বা তাদের কি হল তা নিয়ে কোন উদ্যোগ দেখা যায় নি। নেতাজির নেতৃত্বে ইন্ডিয়ান ইন্ডিপেন্ডেন্স লীগ একটা জায়গা করে নিয়েছিল। ১৯৪৩ সালে নেতাজির নেতৃত্বে ২৩শে জুলাই তৈরি হল আজাদ হিন্দ ফৌজ এবং ২১শে অক্টোবর তৈরি হল আর্জি হুকুমতে আজাদ হিন্দ। আর্জি হুকুমতে আজাদ হিন্দ হল ভারতের প্রাক স্বাধীনতার অস্থায়ী সরকার। আমি বলবো মুখার্জি কমিশনের সময় কলকাতা থেকে অনেকগুলো বাক্স বন্দি ফাইল পাঠানো হয়েছিল দিল্লিতে সেগুলো প্রকাশ করা হোক। এই ফাইলগুলো ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের কাছে আজও আছে।কিন্তু এটা অনেকেই জানেন না যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ২৭ জন আজাদ হিন্দের সেনারা এসে যুক্ত হয়েছিলেন কিন্তু তাদের কোন হদিস নেই। হাজরা রোডের উপর একটা জার্মানি সংস্থা ছিল যেখানে ১২ থেকে ১৫ জনকে নেওয়া হয়েছিল। ১৯৫০ থেকে ১৯৫১ সালে সেখানে গুলি করে সেই ১২ – ১৫ জনকে খুন করে দেওয়া হয়।এবার আসি আজাদ হিন্দের সেনারা কোথায় গেল। যখন যুদ্ধ শেষ হয়ে গেল তখন ইংরেজরা নভেম্বর ১৯৪৫ সালে সিঙ্গাপুর থেকে তিনটে জাহাজ ছাড়ে আজাদ হিন্দের বন্দি সেনাদের নেওয়ার জন্য। একটা বাংলাদেশ, একটা মাদ্রাস আর শেষটা কলকাতায়। বাংলাদেশ জানায় সেই জাহাজ করাচিতে ঘুরিয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু কলকাতায় যে জাহাজটা এসেছিল সেই জাহাজে থাকা ৪০০০০ বন্দিদের নিয়ে যাওয়া হয় নীলগঞ্জে ইংরেজ কুঠিতে। সেখানে রোজ হাত বেঁধে একটা পুকুরে স্নান করানো হত আর গুলি করে মারা হত। বাকি যারা বেঁচে ছিল ৩০০০০ বন্দিদের ১৯৪৬ সালে ২রা জানুয়ারি, ৪ঠা জানুয়ারি এবং ৬ই জানুয়ারি তিনটে ট্রেনে করে নিয়ে যাওয়া হয় পাকিস্থানের একটা জেলে।সেই ট্রেন সোজা জেলে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়। আমি একটা কথা বলবো এটার বিচার চাই। নেতাজির শেষ পরিনতি কি হল বা আজাদ হিন্দ সেনাদের পরিনতি কি হল।তবে সত্যি কি বিচার হবে, দোষীদের কি সেই ভালমানুষ, সমাজসেবক, রাষ্ট্রনেতা, জননেতাদের মুখোশ টেনে খুলে দেওয়া যাবে? দেখা যাক আরও একবার বাঙালি বা ভারতবাসী সময়ের অপেক্ষা করে দেখুক। প্রচারে : ট্যাগ কমিউনিস।
বিশেষ ঘোষণা, আমি একজন অতি যৎসামান্য নেতাজি গবেষক হিসেবে আমার ঝুলিতে যা আছে এই পাতায় প্রকাশ করবো। ইচ্ছুক বা উৎসাহী নেতাজিপ্রেমীরা একবার সময় করে পড়বেন। হয়তো অনেক কিছু যা আপনাদের জানা নেই জানতে পারবেন।
I greatly hope that you will be able to bring in light the last days of revered Netaji Subhas Chandra Bose,the govt.of India should not delay more on this matter.
WE ALL SHOULD HAVE TO APPEAL FOR THE JUSTICE
আমি আপনার মন্তব্যকে সর্বান্তকরণে সমর্থন করি ।A
Ami apnar songay dekha kortay chai.
DHONYOBAD DADA, APNI ICCHE KORLEI DEKHA KORTE PARI
লীলা নাগ ওরফে রায় 1919-20 হতে এই মহীয়সী দেশনেত্রী সুভাষের অতি কাছের মানুষ। তাঁর উপর ফরওয়ার্ড block এর মূল দায়িত্ব পড়ে। দিলীপ রায় নেতাজির সহপাঠি ও বিদ্ধজ্ঞ। বিশ্বখ্যাত সুরকার। ঋষি অরবিন্দ এর শিষ্য। লীলা রায় ওই দিলীপ রায়কে যে চিটি দিয়েছিলেন তখন রোগশয্যায় তিনি। কিন্তু সব আপর্তি ভেঙে দিলীপ রায়কে জানান সুভাষ তাঁর বন্ধু জীবিত ও ভারতে। তাঁর উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা আছে কাহাকেও না জানাতে। লীলা রায়ের কথা বাদ দেয়া যায় না। একজন নারী তাঁর উপাস্য পুরুষকে যত চেনে তত অন্য কেহ একমাত্র মা বাদ দিয়ে আর কারো সম্ভব নয়।
THANKS FOR UR INFORMATION. TRY TO GIVE MORE SO THAT PEOPLE CAN KNOW MORE ABOUT HIM
Yes I think only you can do it . And most of the citizens of INDIA are with you
THANKS FOR UR SUPPORT
Democracy is good. I say this because other systems are worse.
options trading
binary options trading
binary options
<>
PLEASE FOLLOW THE MESSAGE OF NETAJI GIVEN TO THE INDIAN TROUGH HIS PS MASAYOSHI KAJITSUBO, PUBLISHED FOR THE FIRST TIME IN THE WORLD TO REVEAL THE TRUTHS AND FACTS of WWII and History of Indian Independence. NETAJI and INA gave our freedom not by non-violence of Gandhi.
NETAJI WANTED “CONGRESS MUKTA BHARAT AFTER INDEPENDENCE”. Also he said that we must unlearn so many things that British taught to us and learn more by ourselves. He also gave message from the warfare to The Indian public to kill and burn Gandhi and Nehru since they were false and discrediated leaders as the UK Govt. Archives claimed.
The CONGRESS > Created by the British in 1885>> To RULE and FOOL educated Indians>> To suppress the freedom movement as a safety valve>> Rishi Aurobindo GHOSH called INC as the “BEGGING INSTITUTE”. GANDHI was the agent of the British and he was brought to India by C F Andrews from South Africa in 1915. He delayed the Indian freedom movement.
The CONGRESS STOOGES distorted our independence history to appease Gandhi and Nehru. Please read the real book on INA and Netaji about the WWII and our freedom in detail by Dr K K GHOSH, published in 1969.
Now the same CONGRESS>>Corrupted Overall Nehru GandhiKhanIndira RaijeevKhanGandhi’s Empowered SoniaAntonioMainoKhanGandhi’s SwissVoteBank>> is the root cause of dividing our Greater Mother India and looting her since the day of independence to make her a third world country. Can the CONGRESS give the answer to the public? Where from Rajeev got this billion dollar kept in his Swiss Bank account?
BJP SHOULD FULFILL THE MESSAGE OF NETAJI PUBLISHED IN THE eBOOK and HARDCOVER BOOK NOW>> MODI-JI IS THE FIRST PERSON WHO READ THIS eBOOK IN SEPTEMBER 2017>> JAI HIND, BANDE MATARAM.
https://www.amazon.in/FACTS-NETAJI-JAPAN…/dp/B075R69M6N.
On the eve of 125th birth anniversary and 77th death anniversary of Netaji, an important eBook is published by Kindle-Amazon on Maha Shivratriday (11 March 2021) having the title “anjan: Netaji Subhas Chandra Bose” in Hindi throughout the whole world. The Indian link is https://www.amazon.in/dp/B08YMZJ5JP . This eBook has revealed the truth of India’s independence history. Netaji and INA gave her freedom not by the Non-Violence of Gandhi. The distorted Indian history must be fixed now.